Photo: Syed Sheesh |
হিথ্রো বিমানবন্দরে বাংলাদেশের প্প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান, ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়ার বিষয়ক পরিচালক অ্যান্ড্রু প্যাট্রিক, ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর চেয়ারম্যান সুলতান শরিফ, সভাপতি আলহাজ শামসুদ্দিন খান প্রমুখ।
হিথ্রোর ভিআইপি লাউঞ্জে প্যাট্রিকের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দেশের বাইরে যখন তিনি নির্বাসিত ছিলেন, তাকে দেশে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না তখন ব্রিটেনের সব দলের এমপি-মন্ত্রীরা এর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। আর তাদেরই প্রতিবাদের ফলে শেষ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তাকে দেশে ঢুকতে দেয়। এ বিষয়টি তিনি কোনোদিনই ভুলবেন না।
তিনি বলেন, এবারের লন্ডন সফরের সময় সেই রাজনীতিকদের সঙ্গে দেখা করতে চান যারা তাকে সহায়তা করেছিলেন।
বিমানবন্দর থেকে প্রধানমন্ত্রী মধ্য লন্ডনের হিল্টনপার্ক লেন হোটেলে ওঠেন। সেখানে ১ ঘণ্টা বিশ্রাম নেওয়ার পরই তার ব্যস্ত কর্মসূচি শুরু হবে।
ব্রিটিনের হাউজ অব কমন্সে এমপিদের বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা রয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সঙ্গে শেখ হাসিনার সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময় ২১২৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৬, ২০১১
link to article
0 comments:
Post a Comment