শেখ হাসিনার দেশে ফেরার ওপর নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ব্রিটিশ পার্লামেনাউট প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। বুধবার বেলা ১টায় লন্ডনের রিজেন্ট পার্ক ও নর্থ কেনসিংটনের লেবার দলীয় এমপি কেরন বাক এবং ইজলিংটনের এমপি ব্যারিস্টার এমিলি থর্নব্যারি হাউস অব কমন্সে এ প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এ বিষয়ে আলোচনা করতে গিয়ে এমপিরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে ব্রিটিশ সরকারের সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানান।
প্রস্তাবে (ডে মোশন) জেরিমি করভিন, সেলি ক্যাম্বল, জিম ফিজ প্যাট্রিক, সি্টভেন কিং, সি্টভেন পাউন্ড, হ্যারি কয়েনসহ ৩১ জন এমপি স্বাক্ষর করেন। এ সময় ব্রিটেনের পররাষ্ঠ্রমন্ত্রী মার্গারেট বেকেট, পররাষ্ঠ্র ও কমনওয়েলথ বিষয়ক আন্ডার সেত্রেক্রটারি হিলারি বেনসহ অন্য মন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় এমপিরা শেখ হাসিনার দেশে ফেরা নিয়ে প্রেসনোট জারির সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টির প্রতি পররাষ্ঠ্রমন্ত্রীর নজর দেওয়া উচিত ছিল বলে সমালোচনা করেন। জবাবে বেকেট বলেন, এ ব্যাপারে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি জানান, ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ রাখছেন। এমপিরা প্রেসনোটটি প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করার দাবি জানান। এমপিরা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচনের ব্যাপারেও বেশি সময় নিচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারকে প্রভাবিত করতে তারা পররাষ্ঠ্রমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে র্বতমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে ব্রিটিশ সরকারের সম্পর্ক পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গতকালও লন্ডনে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। বিদেশি একাধিক টিভি চ্যানেল ও একটি পত্রিকাকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আগামী ২ মে মানবাধিকার বিষয়ক একটি সেমিনারে তার বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে। ওই সেমিনারে লর্ড এভিবারি, লর্ড গোলাকিয়া, লর্ড আহমেদ, ব্যারোনেস পলা মঞ্জিলা উদ্দিন, কিথভাজ এমপি, জেরিমি করভিন এমপি, সেলি ক্যাম্বল এমপিসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ব্যক্তিত্বরা বক্তব্য রাখবেন।
আওয়ামী লীগ নেতা সুলতান শরিফ জানান, শেখ হাসিনার সঙ্গে দলীয় নেতা-কর্মীদের দেখা-সাক্ষাৎ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। তিনি যে ফ্ল্যাটে আছেন তার ঠিকানাও কাউকে দেওয়া হচ্ছে না। বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও পত্রিকায় আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্টেস্নর সাল্ফপ্রতিক মন্তব্যে শেখ হাসিনা অসনেস্নাষ প্রকাশ করেছেন বলে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ বলেন, সুরঞ্জিত সেনের সাল্ফপ্রতিক মন্তব্যে নেত্রীর কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য নেই। নেত্রী মনে করেন, দলে সংস্কারসহ যা কিছুই দরকার কাউন্সিলাররা তা করার ক্ষমতা রাখেন। এ নিয়ে ধহৃম্রজাল সৃষ্টি করার কোনো সুযোগ নেই।
প্রস্তাবে (ডে মোশন) জেরিমি করভিন, সেলি ক্যাম্বল, জিম ফিজ প্যাট্রিক, সি্টভেন কিং, সি্টভেন পাউন্ড, হ্যারি কয়েনসহ ৩১ জন এমপি স্বাক্ষর করেন। এ সময় ব্রিটেনের পররাষ্ঠ্রমন্ত্রী মার্গারেট বেকেট, পররাষ্ঠ্র ও কমনওয়েলথ বিষয়ক আন্ডার সেত্রেক্রটারি হিলারি বেনসহ অন্য মন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনায় এমপিরা শেখ হাসিনার দেশে ফেরা নিয়ে প্রেসনোট জারির সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টির প্রতি পররাষ্ঠ্রমন্ত্রীর নজর দেওয়া উচিত ছিল বলে সমালোচনা করেন। জবাবে বেকেট বলেন, এ ব্যাপারে তিনি বাংলাদেশের পররাষ্ঠ্র উপদেষ্ঠার সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি জানান, ঢাকায় ব্রিটিশ হাইকমিশনারও বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে যোগাযোগ রাখছেন। এমপিরা প্রেসনোটটি প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করার দাবি জানান। এমপিরা বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচনের ব্যাপারেও বেশি সময় নিচ্ছে। যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারকে প্রভাবিত করতে তারা পররাষ্ঠ্রমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। তারা বলেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে র্বতমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে ব্রিটিশ সরকারের সম্পর্ক পুনর্বিবেচনা করতে হবে।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা গতকালও লন্ডনে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। বিদেশি একাধিক টিভি চ্যানেল ও একটি পত্রিকাকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। আগামী ২ মে মানবাধিকার বিষয়ক একটি সেমিনারে তার বক্তব্য রাখার কথা রয়েছে। ওই সেমিনারে লর্ড এভিবারি, লর্ড গোলাকিয়া, লর্ড আহমেদ, ব্যারোনেস পলা মঞ্জিলা উদ্দিন, কিথভাজ এমপি, জেরিমি করভিন এমপি, সেলি ক্যাম্বল এমপিসহ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ব্যক্তিত্বরা বক্তব্য রাখবেন।
আওয়ামী লীগ নেতা সুলতান শরিফ জানান, শেখ হাসিনার সঙ্গে দলীয় নেতা-কর্মীদের দেখা-সাক্ষাৎ কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। তিনি যে ফ্ল্যাটে আছেন তার ঠিকানাও কাউকে দেওয়া হচ্ছে না। বিভিন্ন টিভি চ্যানেল ও পত্রিকায় আওয়ামী লীগ সভাপতিম-লীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্টেস্নর সাল্ফপ্রতিক মন্তব্যে শেখ হাসিনা অসনেস্নাষ প্রকাশ করেছেন বলে নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ বলেন, সুরঞ্জিত সেনের সাল্ফপ্রতিক মন্তব্যে নেত্রীর কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য নেই। নেত্রী মনে করেন, দলে সংস্কারসহ যা কিছুই দরকার কাউন্সিলাররা তা করার ক্ষমতা রাখেন। এ নিয়ে ধহৃম্রজাল সৃষ্টি করার কোনো সুযোগ নেই।
২৬ এপ্রিল' ২০০৭
0 comments:
Post a Comment