রাজ্জাককে নিয়ে দেশের পথে বিমান
সৈয়দ আনাস পাশা, লন্ডন করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
লন্ডন: মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তী শীর্ষ সংগঠক ও আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাকের মরদেহ নিয়ে লন্ডন সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ১২টা) বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটটি ঢাকার উদ্দেশে উড়াল দিয়েছে। নির্ধারিত সময়েই বিমানের এই নিয়মিত ফ্লাইটটি প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাকের মরদেহ এবং তাঁর স্ত্রী, দুইপুত্র, পুত্রবধুসহ পরিবারের সাত জন সদস্য ও লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার রাশেদ চৌধুরীকে নিয়ে লন্ডন হিথরো বিমান বন্দর ত্যাগ করে। বিমানটি নর্থওয়েস্ট ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার এয়ারপোর্ট থেকে কিছু যাত্রী নিয়ে আবার রওয়ানা হবে।
বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজার শামসুল করীম বিমান ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিমানে রাজ্জাকের পরিবারের সদস্যরা আসন গ্রহণের পর রাশেদ চৌধুরী জানান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে রবিবার দুপুর ১টায় রাজ্জাককে বহনকারী বিমান ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের মাটি স্পর্শ করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এর আগে বিমান বন্দরে প্রয়াত নেতার মরদেহকে শেষ বিদায় জানান ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড: সাইদুর রহমান খান, ব্রিটেন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য সারব আলীসহ ব্রিটেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীবৃন্দ।
প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাকের মরদেহ হিথরো বিমান বন্দরে নিয়ে আসার আগে লন্ডন সময় দুপুর সোয়া ১২ টায় পূর্ব লন্ডনের ব্রিকলেন জামে মসজিদে সাবেক এই মন্ত্রীর প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে জানাজার আগে ব্রিটেনের বিভিন্ন শহর থেকে আগত প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন প্রয়াত নেতার বড় ছেলে নাইম রাজ্জাক ও হাইকমিশনার সাইদুর রহমান খান।
নাইম রাজ্জাক তার বাবার জন্যে সকলের কাছে দোয়া কামনা করে বলেন, বাংলাদেশ ও প্রবাসে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালিদের মনে আমার বাবা যে কতটুকু স্থান দখল করে নিয়েছিলেন তার এই জানাজা ও বিগত তিন মাস তাঁর চিকিৎসাকালীন তা আমরা টের পেয়েছি।
অসুস্থতাকালীন তাঁর বাবার প্রতি ব্রিটেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের ব্যাপক আগ্রহ ও খোজ খবর নেয়ায় নাইম রাজ্জাক তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
নামাজে জানাজায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ, জাসদ, কমিউনিস্ট পার্টি ও অন্যান্য রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংষ্কৃতিক ও কমিউনিটি সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীবৃন্দ।
নামাজে জানাজা শেষে বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আহবাব চৌধুরী ও জিয়া উদ্দিন লালার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তী শীর্ষ সংগঠককে স্যালুট প্রদান করা হয়। এ সময় মুক্তিযুদ্ধের এই শীর্ষ সংগঠকের কফিন ছিল জাতীয় পতাকায় আবৃত। মুক্তিযোদ্ধাদের স্যালুট শেষে রাজ্জাকের মরদেহ হিথরো বিমান বন্দরের উদ্দেশে ব্রিকলেন জামে মসজিদ ত্যাগ করে।
জানাজার সময় বাইরে গাড়িতে বসে স্বামীর জন্যে দোয়া দুরুদ পড়ছিলেন প্রয়াত নেতার স্ত্রী বেগম ফরিদা রাজ্জাক।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪৫ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫, ২০১১
বিমানের কান্ট্রি ম্যানেজার শামসুল করীম বিমান ছাড়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিমানে রাজ্জাকের পরিবারের সদস্যরা আসন গ্রহণের পর রাশেদ চৌধুরী জানান, সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে রবিবার দুপুর ১টায় রাজ্জাককে বহনকারী বিমান ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের মাটি স্পর্শ করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।
এর আগে বিমান বন্দরে প্রয়াত নেতার মরদেহকে শেষ বিদায় জানান ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড: সাইদুর রহমান খান, ব্রিটেন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য সারব আলীসহ ব্রিটেন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীবৃন্দ।
প্রয়াত আব্দুর রাজ্জাকের মরদেহ হিথরো বিমান বন্দরে নিয়ে আসার আগে লন্ডন সময় দুপুর সোয়া ১২ টায় পূর্ব লন্ডনের ব্রিকলেন জামে মসজিদে সাবেক এই মন্ত্রীর প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। নামাজে জানাজার আগে ব্রিটেনের বিভিন্ন শহর থেকে আগত প্রবাসী বাংলাদেশিদের উদ্দেশে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন প্রয়াত নেতার বড় ছেলে নাইম রাজ্জাক ও হাইকমিশনার সাইদুর রহমান খান।
নাইম রাজ্জাক তার বাবার জন্যে সকলের কাছে দোয়া কামনা করে বলেন, বাংলাদেশ ও প্রবাসে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বাঙালিদের মনে আমার বাবা যে কতটুকু স্থান দখল করে নিয়েছিলেন তার এই জানাজা ও বিগত তিন মাস তাঁর চিকিৎসাকালীন তা আমরা টের পেয়েছি।
অসুস্থতাকালীন তাঁর বাবার প্রতি ব্রিটেন প্রবাসী বাংলাদেশিদের ব্যাপক আগ্রহ ও খোজ খবর নেয়ায় নাইম রাজ্জাক তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
নামাজে জানাজায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ, জাসদ, কমিউনিস্ট পার্টি ও অন্যান্য রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংষ্কৃতিক ও কমিউনিটি সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীবৃন্দ।
নামাজে জানাজা শেষে বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা আহবাব চৌধুরী ও জিয়া উদ্দিন লালার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তী শীর্ষ সংগঠককে স্যালুট প্রদান করা হয়। এ সময় মুক্তিযুদ্ধের এই শীর্ষ সংগঠকের কফিন ছিল জাতীয় পতাকায় আবৃত। মুক্তিযোদ্ধাদের স্যালুট শেষে রাজ্জাকের মরদেহ হিথরো বিমান বন্দরের উদ্দেশে ব্রিকলেন জামে মসজিদ ত্যাগ করে।
জানাজার সময় বাইরে গাড়িতে বসে স্বামীর জন্যে দোয়া দুরুদ পড়ছিলেন প্রয়াত নেতার স্ত্রী বেগম ফরিদা রাজ্জাক।
বাংলাদেশ সময়: ০০৪৫ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৫, ২০১১
0 comments:
Post a Comment