হৃদরোগে আক্রান্ত তারেক!
সৈয়দ আনাস পাশা, লন্ডন করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
লন্ডন: খালেদা জিয়া বড় ছেলে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনদিন হাসপাতালে ছিলেন।
গত ৬ জানুয়ারি (শুক্রবার) তার বুকে ব্যথা অনূভূত হলে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে সাউথ ওয়েস্ট লন্ডনের সেন্ট জর্জেস
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডাক্তাররা দ্রুত হাসপাতালের করোনারি ইউনিটে নিয়ে তাকে পরীক্ষা করে হাসপাতালে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
তিনদিন চিকিৎসাধীন থেকে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর ৯ জানুয়ারি (সোমবার) তিনি হাসপাতাল ত্যাগ করে বাসায় ফিরে আসেন। ডাক্তারের পরামর্শে পূর্ণ বিশ্রামে থেকে তিনি বর্তমানে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, তারেক রহমান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে রয়েছে, এমন খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে খোঁজখবর নেওয়া চেষ্টা শুরু হয়। কিন্তু যুক্তরাজ্য বিএনপি প্রথম দিন থেকেই তারেক রহমানের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি গোপন রাখার চেষ্টা করে। বিএনপি সূত্র থেকে হৃদরোগের খবর অস্বীকার করে বাংলানিউজকে বলা হয়, তার মেরুদণ্ডের আগের সেই ব্যথা একটু বেড়ে যাওয়াই তাকে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল।
যুক্তরাজ্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিয়া মনিরুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, শরীরের কিছু বেদনার কারণেই তাদের নেতাকে হাসপাতালে যেতে হয়েছে। হৃদরোগ বা অন্য কোনো গুরুতর রোগের আক্রমণের কথা অস্বীকার করে মিয়া মনির বলেন, এসবই গুজব।
যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ মালেক বাংলানিউজকে বলেন, আসলে নিয়মিত ফিজিওথেরাপি নিতে কিছুটা অবহেলা করায় বিএনপির এই শীর্ষ নেতার মেরুদণ্ডের ব্যথা হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিলো।
তাছাড়া হঠাৎ করে ঠাণ্ডা লাগাও তার এই অসুস্থতার অন্যতম কারণ বলে তিনি জানান বাংলানিউজকে।
হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি স্রেফ গুজব উল্লেখ করে মালেক বলেন, তারেক রহমানের শারীরিক অসুস্থতা তো
সেই ১/১১ সরকারের গ্রেফতার থেকেই। নিয়মিত ফিজিওথেরাপির ফলে অবস্থা মোটামোটি উন্নতির দিকে
হলেও অবহেলার কারণে মাঝে মাঝে ফিজিওথেরাপি বন্ধ হলে কিছুটা ব্যথা সৃষ্টি হয়। এমনি একটি সমস্যা থেকেই চেকআপের জন্যে তিনি হাসপাতালে গিয়েছিলেন, এর চেয়ে বেশি কিছু নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১২
গত ৬ জানুয়ারি (শুক্রবার) তার বুকে ব্যথা অনূভূত হলে তাৎক্ষণিকভাবে তাকে সাউথ ওয়েস্ট লন্ডনের সেন্ট জর্জেস
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডাক্তাররা দ্রুত হাসপাতালের করোনারি ইউনিটে নিয়ে তাকে পরীক্ষা করে হাসপাতালে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
তিনদিন চিকিৎসাধীন থেকে বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নীরিক্ষার পর ৯ জানুয়ারি (সোমবার) তিনি হাসপাতাল ত্যাগ করে বাসায় ফিরে আসেন। ডাক্তারের পরামর্শে পূর্ণ বিশ্রামে থেকে তিনি বর্তমানে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, তারেক রহমান হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে রয়েছে, এমন খবর দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে খোঁজখবর নেওয়া চেষ্টা শুরু হয়। কিন্তু যুক্তরাজ্য বিএনপি প্রথম দিন থেকেই তারেক রহমানের হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি গোপন রাখার চেষ্টা করে। বিএনপি সূত্র থেকে হৃদরোগের খবর অস্বীকার করে বাংলানিউজকে বলা হয়, তার মেরুদণ্ডের আগের সেই ব্যথা একটু বেড়ে যাওয়াই তাকে হাসপাতালে যেতে হয়েছিল।
যুক্তরাজ্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মিয়া মনিরুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, শরীরের কিছু বেদনার কারণেই তাদের নেতাকে হাসপাতালে যেতে হয়েছে। হৃদরোগ বা অন্য কোনো গুরুতর রোগের আক্রমণের কথা অস্বীকার করে মিয়া মনির বলেন, এসবই গুজব।
যুক্তরাজ্য বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম এ মালেক বাংলানিউজকে বলেন, আসলে নিয়মিত ফিজিওথেরাপি নিতে কিছুটা অবহেলা করায় বিএনপির এই শীর্ষ নেতার মেরুদণ্ডের ব্যথা হঠাৎ করে বেড়ে গিয়েছিলো।
তাছাড়া হঠাৎ করে ঠাণ্ডা লাগাও তার এই অসুস্থতার অন্যতম কারণ বলে তিনি জানান বাংলানিউজকে।
হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার খবরটি স্রেফ গুজব উল্লেখ করে মালেক বলেন, তারেক রহমানের শারীরিক অসুস্থতা তো
সেই ১/১১ সরকারের গ্রেফতার থেকেই। নিয়মিত ফিজিওথেরাপির ফলে অবস্থা মোটামোটি উন্নতির দিকে
হলেও অবহেলার কারণে মাঝে মাঝে ফিজিওথেরাপি বন্ধ হলে কিছুটা ব্যথা সৃষ্টি হয়। এমনি একটি সমস্যা থেকেই চেকআপের জন্যে তিনি হাসপাতালে গিয়েছিলেন, এর চেয়ে বেশি কিছু নয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১২
0 comments:
Post a Comment