দেশের পথে প্রধানমন্ত্রী
সৈয়দ আনাস পাশা, লন্ডন করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
লন্ডন: দেশের উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অলিম্পিক কমিটির আমন্ত্রণে ৫ দিনের লন্ডন সফর শেষে রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ১১.১০ (লন্ডন সময় বিকেল ৬.১০ মিনিট) মিনিটে বিমানের একটি ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
নির্ধারিত সময়েই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে বিমান ঢাকার উদ্দেশে উড়াল দিয়েছে বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন বিমানের ইউকে অ্যান্ড আয়ারল্যান্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার আতিক চিশতি।
লন্ডন হিথরো বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান, ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান শরীফ।
হিথরো বিমান বন্দরের উদ্দেশে সেন্ট প্যাংক্রাস হোটেল রেঁনেসা ত্যাগ করার আগে রোববার যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সারাদিনই সাক্ষাত দেন প্রধানমন্ত্রী।
গত ২৫ জুলাই বুধবার অলিম্পিক কমিটির আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী লন্ডন আসেন। ঐদিনই লন্ডনের বাংলা মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন তিনি।
২৬ জুলাই বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ এবং হাউস অব লর্ডসের সদস্য লর্ড আহমেদকে সাক্ষাৎ দেন প্রধানমন্ত্রী। ঐদিনই সানডে টেলিগ্রাফের হোয়াইট হল এডিটর টেড জিউরি একটি সাক্ষাতকার নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
২৭ জুলাই প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাতকার দেন আল জাজিরা টেলিভিশনকে। ঐদিন দুপুরে ব্রিটেনের বিরোধী দলীয় নেতা এডওয়ার্ড মিলিব্যান্ড প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করেন হোটেলে স্যুটে। বিকেলে বাকিংহাম প্যালেসে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের দেওয়া এক রিসিপশনে ছেলে জয়কে নিয়ে যোগদেন প্রধানমন্ত্রী।
ঐ রিসিপশন শেষে তিনি সরাসরি চলে যান অলিম্পিক ভিলেজে অলিম্পিক ২০১২ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে।
এসময় তার সঙ্গে সাথে ছিলেন ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার ও ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান।
২৮ জুলাই শনিবার সেন্ট প্যাংক্রাস রেঁনেসা হোটেল স্যুটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করেন ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ। সাক্ষাত অনুষ্ঠানে দুই নেতা ব্রিটেন-বাংলাদেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ঐদিনই অল ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ ও অল ইউরোরিয়ান বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতারা সাক্ষাত করেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে।
একইদিন বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের বাংলা বিভাগের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার একটি সাক্ষাতকার রেকর্ড করা হয়।
শনিবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় লন্ডনের পার্ক প্লাজা হোটেলে ব্রিটেন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে প্রবাসীদের ইফতার মাহফিলে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ সময়: ০১৩৮ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১২
অলিম্পিক কমিটির আমন্ত্রণে ৫ দিনের লন্ডন সফর শেষে রোববার বাংলাদেশ সময় রাত ১১.১০ (লন্ডন সময় বিকেল ৬.১০ মিনিট) মিনিটে বিমানের একটি ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
নির্ধারিত সময়েই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে বিমান ঢাকার উদ্দেশে উড়াল দিয়েছে বলে বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন বিমানের ইউকে অ্যান্ড আয়ারল্যান্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার আতিক চিশতি।
লন্ডন হিথরো বিমান বন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান, ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান ও যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান শরীফ।
হিথরো বিমান বন্দরের উদ্দেশে সেন্ট প্যাংক্রাস হোটেল রেঁনেসা ত্যাগ করার আগে রোববার যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের সারাদিনই সাক্ষাত দেন প্রধানমন্ত্রী।
গত ২৫ জুলাই বুধবার অলিম্পিক কমিটির আমন্ত্রণে প্রধানমন্ত্রী লন্ডন আসেন। ঐদিনই লন্ডনের বাংলা মিডিয়ার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন তিনি।
২৬ জুলাই বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ এবং হাউস অব লর্ডসের সদস্য লর্ড আহমেদকে সাক্ষাৎ দেন প্রধানমন্ত্রী। ঐদিনই সানডে টেলিগ্রাফের হোয়াইট হল এডিটর টেড জিউরি একটি সাক্ষাতকার নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
২৭ জুলাই প্রধানমন্ত্রী সাক্ষাতকার দেন আল জাজিরা টেলিভিশনকে। ঐদিন দুপুরে ব্রিটেনের বিরোধী দলীয় নেতা এডওয়ার্ড মিলিব্যান্ড প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করেন হোটেলে স্যুটে। বিকেলে বাকিংহাম প্যালেসে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের দেওয়া এক রিসিপশনে ছেলে জয়কে নিয়ে যোগদেন প্রধানমন্ত্রী।
ঐ রিসিপশন শেষে তিনি সরাসরি চলে যান অলিম্পিক ভিলেজে অলিম্পিক ২০১২ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে।
এসময় তার সঙ্গে সাথে ছিলেন ছেলে সজিব ওয়াজেদ জয়, পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনি, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার ও ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান।
২৮ জুলাই শনিবার সেন্ট প্যাংক্রাস রেঁনেসা হোটেল স্যুটে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করেন ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইলিয়াম হেগ। সাক্ষাত অনুষ্ঠানে দুই নেতা ব্রিটেন-বাংলাদেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। ঐদিনই অল ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগ ও অল ইউরোরিয়ান বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতারা সাক্ষাত করেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে।
একইদিন বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের বাংলা বিভাগের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার একটি সাক্ষাতকার রেকর্ড করা হয়।
শনিবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় লন্ডনের পার্ক প্লাজা হোটেলে ব্রিটেন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে প্রবাসীদের ইফতার মাহফিলে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ সময়: ০১৩৮ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১২
0 comments:
Post a Comment