৩ দিনের সফরে ফের লন্ডন যাচ্ছেন শেখ হাসিনা
সৈয়দ আনাস পাশা, লন্ডন করেসপন্ডেন্ট
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
লন্ডন: আবারও লন্ডন আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১২ আগস্ট লন্ডনে অনুষ্ঠেয় ক্ষুধা ও অপুষ্টি বিষয়ক সম্মেলন ‘হাঙ্গার সামিট’ এ যোগ দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের আমন্ত্রণে তিনি লন্ডন আসছেন।
১১ আগস্ট শনিবার বিকাল ৩টায় বিমানের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন হিথরো বিমানবন্দরে এসে পৌছুবেন। ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান ও ব্রিটিশ ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিসের কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন।
তিন দিনের এ সফরে কেন্দ্রীয় লন্ডনের সেন্ট প্যাংক্রাস রেঁনেসা হোটেলে অবস্থান করবেন শেখ হাসিনা। ১২ আগস্ট বিকেলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রাজিলের উপ রাষ্ট্রপতিসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ‘হাঙ্গার সামিট’এ অংশ নেবেন তিনি।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হাঙার সামিটে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের বিষটি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছে।
সম্মেলনে বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় এনজিও ও প্রাইভেট সেক্টরের নেতারাও উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া অলিম্পিকের সমাপনী অনুষ্ঠানেও যোগ দিতে পারেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ওইদিনই রাত ৮টায় প্রধানমন্ত্রীর হোটেল স্যুটে ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী এন্ড্রু মিশেল সাক্ষাত করবেন শেখ হাসিনার সঙ্গে।
১৩ আগস্ট বেলা ২টায় আমিরাত এয়ারলাইনসে দেশের উদ্দেশ্যে লন্ডন ত্যাগ করার কথা রয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর।
১১ আগস্ট শনিবার বিকাল ৩টায় বিমানের একটি ফ্লাইটে তিনি লন্ডন হিথরো বিমানবন্দরে এসে পৌছুবেন। ব্রিটেনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. সাইদুর রহমান খান ও ব্রিটিশ ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিসের কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাবেন।
তিন দিনের এ সফরে কেন্দ্রীয় লন্ডনের সেন্ট প্যাংক্রাস রেঁনেসা হোটেলে অবস্থান করবেন শেখ হাসিনা। ১২ আগস্ট বিকেলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস ১০ ডাউনিং স্ট্রিটে ব্রাজিলের উপ রাষ্ট্রপতিসহ অন্যান্য কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে ‘হাঙ্গার সামিট’এ অংশ নেবেন তিনি।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় হাঙার সামিটে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের বিষটি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছে।
সম্মেলনে বিভিন্ন শীর্ষস্থানীয় এনজিও ও প্রাইভেট সেক্টরের নেতারাও উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া অলিম্পিকের সমাপনী অনুষ্ঠানেও যোগ দিতে পারেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। ওইদিনই রাত ৮টায় প্রধানমন্ত্রীর হোটেল স্যুটে ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী এন্ড্রু মিশেল সাক্ষাত করবেন শেখ হাসিনার সঙ্গে।
১৩ আগস্ট বেলা ২টায় আমিরাত এয়ারলাইনসে দেশের উদ্দেশ্যে লন্ডন ত্যাগ করার কথা রয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর।
এর আগে অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এ উপলক্ষে গত ২৫ থেকে ২৯ জুলাই পর্যন্ত তিনি লন্ডন সফর করেন।
উল্লেখ্য, এর আগে অলিম্পিকের সমাপনী দিনে লন্ডনে ক্ষুধা ও দারিদ্র বিষয়ক সম্মেলন ‘হ্যাঙ্গার সামিট’ অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস।
ঘোষণায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরণ বলেন, “অলিম্পিকের বর্ণাঢ্য উদ্বোধন উপলক্ষে সারা বিশ্বের চোখ যখন লন্ডনের দিকে, ঠিক তখন আমরা স্মরণ করতে চাই বিশ্বের অন্যান্য দেশের সেসব মানুষকে, যারা দূরে থেকেও অলিম্পিক জ্বরে আক্রান্ত, অথচ তাদের পরবর্তী বেলায় পর্যাপ্ত খাবার পাবেন কি না তা নিয়েও চিন্তিত।”
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, হাঙার সামিটে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ব্রাজিলের উপরাষ্ট্রপতি, নাইজেরিয়া, মোজাম্বিক ও আয়ারল্যাণ্ডের প্রতিনিধিসহ বেশ কয়েকটি এনজিও সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। এর মধ্যে রয়েছে ইউনিসেফ, সেইভ দ্যা চিলড্রেন, ওয়ান এবং বন্ড।
এমন এক সময় লন্ডনে হাঙ্গার সামিট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যে সময় বিশ্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র পীড়িত মানুষের সংখ্যা অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি। সম্প্রতি সেইভ দ্যা চিলড্রেন্স নামক একটি চ্যারিটি সংস্থার দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, অপুষ্টির কারণে প্রতি বছর বিশ্বে ২ দশমিক ৬ মিলিয়ন শিশু মৃত্যুবরণ করছে।
সেইভ দ্যা চিলড্রেনের মতে, গত দশ বছরে দারিদ্র হ্রাস, শিশু মৃত্যুর হার কমানো এবং শিক্ষার উন্নয়নে বিশ্বব্যাপী ব্যাপক উন্নতি হলেও অপুষ্টি মোকাবেলায় কোন উন্নতি নেই। আগামী অলিম্পিকের আগে অপুষ্টিজনিত সমস্যা মোকাবেলার একটি টার্গেট পুরণের অঙ্গীকার যাতে এবারের হাঙ্গার সামিট-এ বিশ্ব নেতাদের কাছ থেকে আদায় করা যায়, সে বিষয়ে চাপ প্রয়োগ অব্যাহত রেখেছে এনজিওগুলো। অবশ্য এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোন নির্দিষ্ট ঘোষণা আসার ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১০, ২০১২
Link to Article
উল্লেখ্য, এর আগে অলিম্পিকের সমাপনী দিনে লন্ডনে ক্ষুধা ও দারিদ্র বিষয়ক সম্মেলন ‘হ্যাঙ্গার সামিট’ অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেয় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর অফিস।
ঘোষণায় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরণ বলেন, “অলিম্পিকের বর্ণাঢ্য উদ্বোধন উপলক্ষে সারা বিশ্বের চোখ যখন লন্ডনের দিকে, ঠিক তখন আমরা স্মরণ করতে চাই বিশ্বের অন্যান্য দেশের সেসব মানুষকে, যারা দূরে থেকেও অলিম্পিক জ্বরে আক্রান্ত, অথচ তাদের পরবর্তী বেলায় পর্যাপ্ত খাবার পাবেন কি না তা নিয়েও চিন্তিত।”
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র বাংলানিউজকে জানায়, হাঙার সামিটে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ব্রাজিলের উপরাষ্ট্রপতি, নাইজেরিয়া, মোজাম্বিক ও আয়ারল্যাণ্ডের প্রতিনিধিসহ বেশ কয়েকটি এনজিও সংগঠনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন। এর মধ্যে রয়েছে ইউনিসেফ, সেইভ দ্যা চিলড্রেন, ওয়ান এবং বন্ড।
এমন এক সময় লন্ডনে হাঙ্গার সামিট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, যে সময় বিশ্বে ক্ষুধা ও দারিদ্র পীড়িত মানুষের সংখ্যা অন্য যেকোন সময়ের চেয়ে বেশি। সম্প্রতি সেইভ দ্যা চিলড্রেন্স নামক একটি চ্যারিটি সংস্থার দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, অপুষ্টির কারণে প্রতি বছর বিশ্বে ২ দশমিক ৬ মিলিয়ন শিশু মৃত্যুবরণ করছে।
সেইভ দ্যা চিলড্রেনের মতে, গত দশ বছরে দারিদ্র হ্রাস, শিশু মৃত্যুর হার কমানো এবং শিক্ষার উন্নয়নে বিশ্বব্যাপী ব্যাপক উন্নতি হলেও অপুষ্টি মোকাবেলায় কোন উন্নতি নেই। আগামী অলিম্পিকের আগে অপুষ্টিজনিত সমস্যা মোকাবেলার একটি টার্গেট পুরণের অঙ্গীকার যাতে এবারের হাঙ্গার সামিট-এ বিশ্ব নেতাদের কাছ থেকে আদায় করা যায়, সে বিষয়ে চাপ প্রয়োগ অব্যাহত রেখেছে এনজিওগুলো। অবশ্য এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোন নির্দিষ্ট ঘোষণা আসার ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১০, ২০১২
Link to Article
0 comments:
Post a Comment